রুশ বাহিনী মোকাবিলায় কিয়েভের অনুরোধের পরও ইউক্রেনে যুদ্ধ বিমান সরবরাহ না করায় পশ্চিমাদেশগুলোর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে যথাযথ অস্ত্র ছাড়া আত্মরক্ষা কঠিন এবং ট্যাংক-যুদ্ধবিমান না হলে অবরুদ্ধ মারিউপোল মুক্ত করা অসম্ভব।
রুশ অভিযানের শুরু থেকেই প্রতিরোধে ইউরোপের মিত্র দেশগুলোর কাছে আধুনিক যুদ্ধবিমান চেয়ে আসছে জেলেনস্কি। কিন্তু এখনও বিমান পায়নি দেশটি। এতে রুশ হামলা প্রতিরোধ কঠিন হয়ে পড়ছে বলে মনে করেন তিনি। তবে ইউক্রেনকে বিমান সহায়তা কীভাবে করা যায়, এ নিয়ে আলোচনা এখনও অব্যাহত আছে।
এদিন জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেনের এই মুহূর্তে ন্যাটোর এক শতংশ বিমান ও এক শতাংশ ট্যাংকের প্রয়োজন। এর বেশি চাইবে না। আমরা ৩১ দিন ধরে অপেক্ষা করছি। ইউরো আটলান্টিক সম্প্রদায়ের দায়িত্বে কে? এটা কি সত্যি, মস্কো ভয় দেখানোর কারণে?
কিয়েভকে যুদ্ধবিমান সরবরাহ না করলেও, ইউক্রেনে ইতোমধ্যে প্রচুর ক্ষেপণাস্ত্রসহ প্রাণঘাতী অস্ত্র সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্যসহ অনেক মিত্র দেশ।